Iron fortified cereal/আয়রনসমৃদ্ধ স্পেশাল সুজি
৳ 100.00 – ৳ 350.00
আয়রনসমৃদ্ধ স্পেশাল সুজি পুষ্টিমানে ভরপুর একটি খাবার। ৬ মাস/সলিড স্টার্টার বাচ্চা থেকে শুরু করে যেকোনো বয়সী সুজিটি খেতে পারবে।
Description
আয়রনসমৃদ্ধ স্পেশাল সুজি পুষ্টিমানে ভরপুর একটি খাবার। ৬ মাস/সলিড স্টার্টার বাচ্চা থেকে শুরু করে যেকোনো বয়সী সুজিটি খেতে পারবে।
সবাই এতদিন কি জানতেন? বাচ্চাকে সুজি দিলে কার্বোহাইড্রেট ছাড়া আর কিছুই যায় না পেটে.. সুজিতে খুব একটা পুষ্টি নেই।
এটাই জানতেন তাই না❓
আমি আপনাদেরকে এমন একটি সুজির সাথে পরিচিত করাবো আর এর পুষ্টিমান সম্পর্কে জানাবো এরপর আপনাদের এ ধারণা বদলে যাবে।
আসলে সুজি কিংবা সিরিয়াল পুষ্টিকর কিনা সেটা সম্পূর্ণই নির্ভর করবে সেটির উপাদান কি বা কি দিয়ে তৈরি তার উপর। আমার পেইজ এর আয়রনসমৃদ্ধ স্পেশাল সুজি তৈরি করেছি লাল বিন্নি চাল, কালো বিন্নি চাল আর ঢেকিছাটা আমন ধানের চাল দিয়ে।
শিশুর শারীরিক ও মানসিক সঠিক বিকাশে সুষম, পুষ্টিকর খাবার খুবই গুরুত্বপূর্ণ, তা তো আমরা সবাই জানি। তবে বিপত্তি বাঁধে তখনই যখন বাচ্চা পুষ্টিকর খাবার খেতে চায় না অথবা কিছুই খেতে চায় না। তাই বাচ্চার জন্য এমন all in one খাবার দরকার যা সামান্য খেলেও বাচ্চা অলমোস্ট পরিপূর্ণ পুষ্টি পাবে আর শারীরিক ও মানসিক বিকাশ ঘটবে পরিপূর্ণভাবে। ঠিক তেমনই একটি খাবার আমার তৈরি
“আয়রনসমৃদ্ধ মিক্সড স্পেশাল সুজি”
1. রক্তশূন্যতা দূর করে, হিমোগ্লোবিন কম থাকলে বাড়াতে সাহায্য করে।
এর সত্যতা হিসেবে গ্রাহকের মন্তব্য দেখুন এ লিংকে
https://www.facebook.com/groups/1574045629350577?view=permalink&id=2661264323962030
2. যেসব বাচ্চার পেট খারাপ থাকে প্রায়ই বা যেসব বাচ্চার মাঝেমধ্যেই কিছু থেকে কিছু হলেই পেট নরম হয় তাদের স্টমাক স্ট্যাবল রাখতে হেল্প করে।এ ব্যাপারে এই লিংকের পোস্ট ও কমেন্ট পড়ুন
https://www.facebook.com/1403499906333004/posts/2978910972125215/
https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=3227444000605243&id=1403499906333004
https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=3234238069925836&id=1403499906333004
3. ক্যালসিয়াম এর ঘাটতি পূরণ করে।
4. এতে আছে আয়রন, ভিটামিন, ক্যালসিয়াম যা শিশুর মেধার বিকাশ ঘটাতে সাহায্য করে পাশাপাশি শারীরিক সুষম পুষ্টি ও বিকাশ নিশ্চিত করে।
5. গর্ভবতী মায়েদের শরীরে দ্বিগুণ পুষ্টির প্রয়োজন হয়… আয়রন/ফলিক এসিডের প্রয়োজন হয়..
তাই গর্ভবতী মায়েরা এটি খেলে তাদের এবং গর্ভের সন্তানের জন্য শারীরিক ও মানসিক সুস্থতায় এটি অন্যতম ভূমিকা পালন করবে…
6. খাবারটির ব্যাপারে আরও গ্রাহকের মন্তব্যের স্ক্রিনশট এ পোস্টে এটাচ করা আছে
https://www.facebook.com/story.php?story_fbid=4086334564716178&id=1403499906333004
★এর উপাদান :: লাল বিন্নি চাল, কালো/বেগুনি বিন্নি চাল (সরাসরি পার্বত্য এলাকার চাষী থেকে সংগ্রহকৃত) এবং ঢেঁকিছাটা আমন ধানের চাল।
🌹এর উপাদান লাল বিন্নি চালের পুষ্টিগুণ ::
🌾 দাঁত ও হাড়ের স্বাস্থ্য লাল চাল আমাদের দাঁত ও হাড়ের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে সহায়ক। এটি ম্যাগনেশিয়াম ও ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ। যা আমাদের দাঁত ও হাড়কে শক্ত এবং স্বাস্থ্যকর রাখতে সহায়ক।
🌾 হজমের জন্য ভালো উচ্চ হারে আঁশ থাকায় এটি হজমে সহায়ক এবং গ্যাস শোষণ প্রতিরোধ করে। ফলে হজম প্রক্রিয়াকে আরো শক্তিশালি করে তোলে।
🌾 শক্তি বাড়ায় লাল চালে আছে ম্যাগনেশিয়াম যা আমাদের শক্তি বাড়াতে সহায়ক। এটি কার্বোহাইড্রেটস এবং প্রোটিনকে শক্তিতে রুপান্তর করে। যা আপনাকে দীর্ঘ সময় ধরে সক্রিয় রাখে।
🌾 হৃদরোগ প্রতিরোধ লাল চাল রক্তের শিরা-উপশিরাগুলোতে কোনো ধরনের ব্লক তৈরি হতে দেয় না। এতে আরও আছে সেলেনিয়াম নামের একটি উপাদান যা হার্টের স্বাস্থ্যের জন্য উপকারি। এটি হাইপারটনেশন এবং অন্যান্য হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়।
🌹কালো বিন্নি চালের পুষ্টিগুণ :: যারা খাবারে আয়রন বেশি চাচ্ছেন বা যাদের বাচ্চা আয়রন এর স্বল্পতায় ভুগছে বা হিমোগ্লোবিন কম তাদের জন্য এ চাল খুবই উপকারি! কালো বিন্নিচালে প্রচুর পরিমাণে আয়রণ রয়েছে যা শিশুর শারিরীক ও মানসিক বিকাশে সহায়ক! কালো বিন্নি চালের
Nutrition facts :: ক্যালরি ১৭০, ফ্যাট ১.৫ গ্রাম (৩%), কার্বোহাইড্রেট ১১%, আঁশ ৫%, ভিটামিন এ ২%, আয়রণ ৬%। পুষ্টি বিজ্ঞানীরা গবেষণা করে দেখেছেন যে, কালো চালের ভাত সাদা ভাতের চেয়ে অনেক বেশি পুষ্টি সমৃদ্ধ ও স্বাস্থ্যকর এবং কালো চালের রোগ প্রতিরোধ করার ক্ষমতা অনেক বেশি।
🕵জনৈক চীনা ডাক্তার ঝিমিন ঝু লিখেছেন, ‘এক চামচ কালোচালের কুড়ায় যে পরিমাণ অ্যান্থোসায়ানিন আছে তা একচামচ ব্লুবেরি ফলের রসের চেয়ে বেশি, বরং ব্লু বেরি ফলের চেয়ে এতে কম চিনি আছে এবং আঁশ ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট আছে অনেক বেশি।’ কালো চাল ক্যান্সাররোধী অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে পরিপূর্ণ। অ্যান্টিঅক্রিডেন্ট ফ্লাভিনয়েড যা অ্যানথোসায়ানিন নামে পরিচিত তা এই কালো চালে বেশি পরিমাণে থাকাতেই চালের রঙ কালো হয়েছে। আর কালো চালে এ উপাদানটি থাকার কারণেই ক্যান্সার, হৃদরোগ, ডায়াবেটিস, স্নায়ূরোগ এমনকি ব্যকটেরিয়া সংক্রমণ প্রতিহত করতে পারে বলে জানা গেছে। ধমনীতে রক্ত চলাচল যেসব কারণে বাধগ্রস্ত হয়, কালো চালের উপাদান তা হতে দেয় না। ফলে উচ্চ রক্তচাপ হয় না। ফলে হৃদরোগ তথা হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি কমে যায়।
🌹ঢেঁকিছাটা চালের পুষ্টিগুণ :: ঢেঁকিছাটা চালে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে আয়রন & ভিটামিন বি ও ফাইবার।
★আয়রন রক্তশূন্যতা দূর করে, স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধিতে সহায়ক, হিমোগ্লোবিন তৈরীতে সহায়ক, এনিমিয়া/থ্যালাসেমিয়া প্রতিরোধ করে।
★ভিটামিন বি এর কাজ হচ্ছে দেহের বৃদ্ধি, স্নায়ু ও মস্তিষ্কের কাজ ও বৃদ্ধি, দেহকোষের বিপাক সম্পন্ন করা
#খাওয়ারঅরুচিদূর_করে রক্তশূন্যতা রোধ করে, জিভের ঘা রোধ করবে, বমিভাব ও অ্যানিমিয়া রোগ থেকে রক্ষা করবে সাদা চাল কলে ভাঙানো, পলিশ করার ফলে প্রাকৃতিক স্বাদ ও চেহারা পরিবর্তিত হয়। প্রক্রিয়াজাতের কারণে এতে থাকা লৌহ, ভিটামিন, দস্তা, ম্যাগনেসিয়াম-সহ অন্যান্য পুষ্টি উপাদান অনেকটাই নষ্ট হয়ে যায়। অপরদিকে প্রক্রিয়াজাত করা না হলেও এর পুষ্টিগুণ হোল গ্রেইন বা প্রক্রিয়াজাত করা হয়নি এমন চালের পুষ্টিমানের সমান হয় না। ভারতীয় পুষ্টিবিদ তরনজিৎ কৌর বলেন, “প্রক্রিয়াজাত এই চালের ‘গ্লাইসেমিক ইনডেক্স’য়ের মাত্রা বেশি হওয়া এটি শরীরের শর্করার পরিমাণ বাড়িয়ে দেয়। ঢেঁকিছাটা লাল চালের তুলনায় এতে আঁশ কম থাকে।”
🤔সাধারণত ডাক্তাররা চালের সুজি খাওয়াতে না করে থাকেন কারণ শুধু বাজারের প্রসেসড চালের সুজিতে কার্বোহাইড্রেট ছাড়া তেমন কোনো উল্লেখযোগ্য পুষ্টি উপাদান থাকেনা, তবে এ সুজিতে শর্করার আধিক্য থেকে ভিটামিন ও আয়রনের আধিক্য আছে কারণ এই সুজির চালগুলো লাল/কালো চাল & পলিশিড/প্রসেসড না, সরাসরি চাষী থেকে সংগৃহীত তাই এটি উপকারী।
কেউ আবার ভাববেন না, শুধুমাত্র যাদের হিমোগ্লোবিন কম বা হজমে সমস্যা তারাই এ সুজি খেতে পারবে। ব্যাপারটা তা নয়। সবাই এ সুজি খেতে পারবে তবে যাদের এসব সমস্যা আছে এই সুজি তাদেরকে এসব সমস্যা থেকে পরিত্রাণ দেবার ক্ষেত্রে প্রাকৃতিক উপাদান হিসেবে কাজ করবে।
#NOTE সুজিটি দেখতে কালচে/ছাই কালারের, যেহেতু “কালো” বিন্নি চাল এর অন্যতম উপাদান.. রান্না করলেও কালচে রঙ হবে।
Additional information
Weight | N/A |
---|---|
Weight | 1kg, 250grm, 500grm |